A SIMPLE KEY FOR অসমাপ্ত জীবনের গল্প UNVEILED

A Simple Key For অসমাপ্ত জীবনের গল্প Unveiled

A Simple Key For অসমাপ্ত জীবনের গল্প Unveiled

Blog Article

দিশা ওর বান্ধবীর কাছে সব কিছু শুনে আরো চিত্কার করে কান্না সুরু করে দিয়ে বলে……

কি হলো চাচা আপনাকে আমি কি বললাম? বললাম না, একে বাড়ি থেকে ঘাড় ধরে বের করে দিতে। সেটা না করে আপনি এখনো দারিয়ে আছেন কেনো। এই গুন্ডাটাকে তাড়াতাড়ি এখান থেকে বের করেন।

জানিস তো মা ‘এই ছেলেটার মতো ছেলে হয়না। লাখে রক্তিমের মতো কোনো একটা ছেলে পাওয়া যায়। (দিশার আম্মু)

দেখো চাচা তুমি যদি এখন এই গুন্ডাটাকে বাসা থেকে বের না করে দেও তাহলে আমি কিন্তু তোমার চাকরিটা আর রাখবো না বলে দিলাম। তাছাড়া এই বখাটেটার জন্য আপনার এতো কিসের মায়া শুনি। যার জন্য আপনি আমার কথা মানছেন না।

আমি এতোটা হতভাগ্য যে তোমার বিরক্তির কারন হয়ে গেলাম। জীবনটা তুচ্ছ মনে হচ্ছে, তাই অন্য স্কুলে গিয়ে ভর্তি হতে চেয়েছি, বন্ধুরা যেতে দেয়নি। আমি একেবারে চলে যাব। চলে গেলে তোমার কষ্ট লাঘব হবে, নিশ্চয়ই সবচেয়ে বেশি আনন্দ পাবে তুমি। কিন্তু মনে রেখ আমি তোমাকে সব সময় হাসি সুখী দেখতে চেয়েছি, তোমার চোখের পানি নয়। ভালোবাসার গল্প

তাহলে শোন আমি কিভাবে জানি..তুই যেই ছেলেটাকে সেদিনের পড় থেকে পাগলের মতো করে খুজে বেড়িয়েছিস সেটা আরকেউ না সে হলো যাকে তুই একটু আগে অপমান করে তারিয়ে দিয়েছিস সেই গুন্ডা ‘বখাটে রক্তিম”। সাথে আরও শোন ডাক্তার সেদিন তোর টেষ্ট রিপোর্ট গুলো দেখে যে বলছিলো তোর তেমন কোনো সমস্যা হয়নি সামান্য একটু সমস্যা হয়েছে click here আসলে কথাটা সত্যি না। ডাক্তার সেদিন তোকে মিথ্যা কথা বলছিলো। তোর তখন অনেক বড় ধরণের সমস্যা হয়েছিলো। তুই জানিস ডাক্তার সেদিন তোর টেষ্ট রিপোর্টে কি পেয়েছেলো!

এন্তনির ব্রাজিলের বস্তি থেকে উঠে আসার গল্প

স্কুল জীবনে শুধুমাত্র শিক্ষার মাধ্যমেই একজন মানুষ তার চিন্তা ও ধারণাকে অনন্য করে তুলতে পারে।

“জীবনের সবচেয়ে কাছের বন্ধুরা স্কুল লাইফ থেকেই হয়।” – পেটন ম্যানিং

স্কুল জীবনের প্রেমের গল্পঃ- প্রতি বছর ২৬ জানুয়ারি আমাদের স্কুল থেকে শহরের বিখ্যাত একটি স্টেডিয়ামে, নিয়ে যেত। অনেক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি, ছবি আঁকা প্রতিযোগিতাও হত। এর আগে অনেকবার স্কুল থেকে সেখানে নিয়ে গেলেও আমি যাইনি, তবে সেবছর আমিও গিয়েছিলাম। জুনিয়র সিনিয়র ও শিক্ষক শিক্ষিকা সহ প্রায় ৮০ জন দুটি বাসে উঠে পড়লাম।

কিন্তু আল্লাহ’র মনে হয় এটা চাননি। তাই আজকে যখন তোমায় পেলাম তখন আমার কাছে আর সময় নেই। তিনি হয়তো বা তোমার সাথে আমার মিল লিখে দেননি। জানো আমার এখন বড় কষ্ট হয় এটা ভেবে যে তোমায় ছেড়ে আমায় চলে যেতে হবে। (কথাটা বলতে বলতে আবারও ওর মুখে দিয়ে রক্ত গরিয়ে পরতে লাগলো..)

“এটা কি করে লাগলো মাম?” “গৌরব ,একটা সময় আমরা সময়কে অতিক্রম করেছিলাম……আর এখন সময় আমাদের অতিক্রম করছে …. আবার দেখা হবে গো । বাচ্চাটা না খেয়ে আছে বোধ হয়……আমি যাই।” এই বলে মাম চোখের জল আড়াল করে দৌড়ে সামনের বিল্ডিংটার সিড়িতে উঠে গেলো । গৌরবের মুখটা ম্লান হয়ে গেলো । মামের চলে যাওয়া টা এক মনে দেখতে দেখতে কি যেন ভাবতে শুরু করলো ।

অসম্পূর্ণ ভালোবাসার গল্প গৌরব নিজেও সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, মাইনে ভালো , তবে নিজের গ্রাম ছেড়ে বহুকাল আগেই ও এই শহরে পাড়ি দিয়েছে পড়াশোনার তাগিদে। সেই ক্লাস টেন থেকে ওদের সম্পর্ক । তবে ‘মিয়া-বিবি’ রাজি হলেও দুই বাড়ির মধ্যে জাতিগত বিবাদ থাকায় বিয়ে অব্দি গড়ায়নি ওদের সম্পর্কটা।

এসব কিছু বলছে আর পাগলের মতো চিত্কার করে কান্না করছে দিশা।

Report this page